নভেম্বর 2015 ~ Technobd CsE This is all about technology,Letest techology update are publish here.new and fresh update news are publish here,free internet for android,pc problem,it,ict,fb hack,how to hack, haking tips,learning progamming,games,windows,spesial download file!

banarad

সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৫

স্মার্টফোন দিয়ে থ্রিডি দেখুন গুগোল কার্ডবোর্ডে

By on নভেম্বর ৩০, ২০১৫
                                        স্মার্টফোন দিয়ে থ্রিডি দেখুন গুগোল কার্ডবোর্ডে



স্মার্টফোনে থ্রিডি দেখার জন্য গুগোল কার্ডবোর্ড নামে একটি বক্স আবিস্কার করেছে গুগোল। মূলত এর কাজ হল থ্রিডি ভিউ এর মাধ্যমে অল্প খরচে ভার্চুয়াল রিয়ালিটি উপভোগ করা। আসলে এই বক্সটি একটি কাগজের বক্স যেখানে একপাশে আপনার স্মার্টফোনটিকে প্রবেশ করাতে হবে। এরপর অন্যপাশে আপনি এর থ্রিডি ভিউ দেখতে পারবেন। ভার্চুয়াল গেইম খেলা, ট্যুর করা, থ্রিডি মুভি দেখাসহ অনেক কাজই করতে পারবেন এই গুগোল কার্ডবোর্ডে। এন্ড্রএড এবং আইওএস দুটি প্লাটফর্মেই এই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। এই জন্য আপনাকে অ্যাপ স্টোর থেকে একটি 'ভিআর' অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। মোটকথা অল্প খরচে আপনার স্মার্টফোনেই থ্রিডি টিভির মজা উপভোগ করতে পারবেন। বাংলাদেশেও এখন এই গুগোল কার্ডবোর্ড পাওয়া যাচ্ছে। দাম ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা। এছাড়া আপনি নিজেও চাইলে এই কার্ডবোর্ডটি তৈরি করে ফেলতে পারেন। এক্ষেত্রে এই লিঙ্কে গিয়ে ফর্মুলাটি দেখে নিন।

সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৫

পিসি প্রোগ্রাম হ্যাং সলুশন

By on নভেম্বর ২৩, ২০১৫
                                                    পিসি প্রোগ্রাম হ্যাং সলুশন


সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের টিউন । আমরা যখন কম্পিউটার চালাই তখন অনেক সময় দেখা যায় যে কোন একটা প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেল। এই সমস্যা হতে উদ্ধার হওয়ার জন্য আমরা টাস্ক ম্যানেজারের কাছে সাহায্য চাই। তাই আজ আমি আপনাদের সাথে এমন একটা টিপস শেয়ার করব যেটার সাহায্যে এক চাপেই বন্ধ করতে পারবেন আপনার হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম। তাহলে চলুন দেখি প্রথমে ডেস্কটপে মাউসের রাইট ক্লিক করুন এবং new তে গিয়ে shortcut সিলেক্ট করুন তাহলে আপনার শর্টকাট এর লোকেশন জানতে চাইবে। সেখানে নিচের লেখাটি কপি করে পেস্ট করে নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন। taskkill.exe /f /fi “status eq not responding” শর্টকাটটির পছন্দমত একটি নাম দিন এবং ফিনিশ বাটনে ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার দেওয়া নামে একটা শর্টকাট তৈরী হয়েছে আপনার ডেস্কটপে এখন থেকে কোন প্রোগ্রাম হ্যাং হলে শুধু এখানে একবার ডাবল ক্লিক করুন। ব্যাস। সবাইকে ধন্যবাদ। ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না ।
আর ফেসবুকে লাইক দিতে ক্লিক করুন

শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৫

নিয়ে নিন এন্ড্রয়েড এর জন্য কিছু গোপন কোড

By on নভেম্বর ২১, ২০১৫
                                  নিয়ে নিন এন্ড্রয়েড এর জন্য কিছু গোপন কোড




সবাইকে সালাম এবং শুভেচ্ছা আজ আপনাদেরকে এনড্রয়েড মোবাইলের কিছু গুরত্বপূর্ন code সংগ্রহ করে দিলাম হয়ত আপনাদের ভালো লাগবে। Android Information #44336# Software Version Info *#1234# View SW Version PDA, CSC, MODEM *#12580 369# SW & HW Info #197328640# Service Mode *#06# = IMEI Number. *#1234# = Firmware Version. *#2222# = H/W Version. *#8999 8376263# = All Versions Together. #272 imei#* Product code # #3264# # – RAM version #92782# = Phone Model *# #9999# # = Phone/pda/csc info Android Testing #07# Test History *#232339# WLAN Test Mode *#232331# Bluetooth Test Mode *# #232331# #– Bluetooth test #0842# Vibration Motor Test Mode *#0782# Real Time Clock Test *#0228# ADC Reading *#32489# (Ciphering Info) *#232337# Bluetooth Address *#0673# Audio Test Mode *#0 # General Test Mode #3214789650# LBS Test Mode *#0289# Melody Test Mode *#0589# Light Sensor Test Mode *#0588# Proximity Sensor Test Mode *#7353# Quick Test Menu *#8999 8378# = Test Menu. # #0588# # – Proximity sensor test # #2664# # – Touch screen test # #0842# # – Vibration test* Cellular Network 7465625 638# Configure Network Lock MCC/MNC #7465625 638# Insert Network Lock Keycode *7465625 782# Configure Network Lock NSP #7465625 782# Insert Partitial Network Lock Keycode *7465625 77# Insert Network Lock Keycode SP #7465625 77# Insert Operator Lock Keycode *7465625 27# Insert Network Lock Keycode NSP/CP #7465625 27*# Insert Content Provider Keycode *#7465625# View Phone Lock Status *#232338# WLAN MAC Address *#526# WLAN Engineering Mode -runs wlan tests (same as below) *#528# WLAN Engineering Mode *#2263# RF Band Selection-not sure about this one appears to be locked *#301279# HSDPA/HSUPA Control Menu—change HSDPA classes (opt. 1-5) Tools/Misc. # #1111# # – Service Mode #273283 255 663282*# Data Create SD Card #4777 8665# = GPSR Tool. *#4238378# GCF Configuration *#1575# GPS Control Menu *#9090# Diagnostic Configuration *#7284# USB I2C Mode Control—mount to usb for storage/modem *#872564# USB Logging Control *#9900# System dump mode- can dump logs for debugging *#34971539# Camera Firmware Update *#7412365# Camera Firmware Menu #273283 255 3282 # Data Create Menu- change sms, mms, voice, contact limits 2767 4387264636# Sellout SMS / PCODE view #3282 727336 # Data Usage Status *# #8255# # – Show GTalk service monitor-great source of info *#3214789# GCF Mode Status *#0283# Audio Loopback Control #7594# Remap Shutdown to End Call TSK *#272886# Auto Answer Selection ****SYSTEM*** USE WITH CAUTION #7780# Factory Reset *2767 3855# Full Factory Reset # #7780# # Factory data reset *#745# RIL Dump Menu *#746# Debug Dump Menu *#9900# System Dump Mode *#8736364# OTA Update Menu *#2663# TSP / TSK firmware update *#03# NAND Flash S/N Warning: – কিছু কোড আপনার ফোনের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে (wipe data and etc.) এজন্য আমি দ্বায়ি নই।র চেষ্টা করব। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন।ভালো থাকবেন সবাই। ধন্যবাদ

বুধবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৫

ইন্টারনেট স্পিড বাড়ান খুব সহজেই

By on নভেম্বর ১৮, ২০১৫


                                  সফটওয়্যার ছাড়াই ইন্টারনেটের স্পিড বাড়ান



সফটওয়্যার ছাড়াই ইন্টারনেটের স্পিড বাড়ান> আসাআসসালামুয়ালাইকুম ,কেমন আছেন সবাই !! আশা করি ভাল আছেন ।আজ আপনাদের জন্য সুন্দর একটা পোষ্ট নিয়ে হাজির হলাম আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে। আজ আমার পোস্ট হল সফটওয়্যার ছাড়াই ইন্টারনেটের স্পিড বাড়ান নিয়ে। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে। আর কথা নয় , শুরু করা যাক তাহলে …………… আমরা ইন্টারনেটের স্পিড বাড়ানোর জন্য অনেকেই অনেক সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। আমি এখন আপনাদের যে ট্রি্পস টি দিব তা হল সফটওয়্যার ছাড়াই ইন্টারনেটের স্পিড বাড়াতে পারবেন। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে কাজে চলে যায়। … ছোট্ট একটা ট্রিক্স অ্যাপ্লাই করে আমরা ইন্টারনেটের স্পিড ২০% কে বাড়িয়ে ১০০% করবো। ■যেভাবে করবেনঃ ক) স্টার্ট মেনু থেকে Run এ ক্লিক করুন। gpedit.msc টাইপ করে এন্টার দিন। খ) তারপর group policy editor ওপেন হবে. এখন, Local Computer Policy >> Computer Configuration >> Administrative Templates >>Network >> QOS Packet Scheduler >> Limit Reservable Bandwidth এ যান । গ) Limit Reservable bandwidth এ ডাবল ক্লিক করুন. এটা not configure করা থাকবে। এখন সিলেক্ট করুন এবং ENABLE করুন, এখন Bandwidth limit % এ গিয়ে ০ লিখে দিন। OK করে বের হয়ে আসুন। এখন তাহলে আর আপনার কম্পিউটারে আর ২০%স্পিড রিসার্ভ করা থাকবেনা। চেষ্টা করুন, ইনশাআল্লাহ হয়ে যাবে। ইতিপূর্বে বিভিন্ন সফটওয়্যার দ্বারা অনেকে হয়তো ইন্টারনেট স্পিড বাড়িয়েছেন। কিন্তু এতে ইন্টারনেট স্পিড বাড়লেও পিসি কিছুটা স্লো হয়ে যায়। কিন্ত আকন স্লো হবে না। ► মনে রাখবেন পিসিতে যত কম সফটওয়্যার ইন্সটল করবেন পিসির উইন্ডোজ তত ভাল Performance দিবে। কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ । ভালো লাগলে কমেন্ট করবেন। আল্লাহ্‌ হাফেয।

মঙ্গলবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৫

অবশেষে বন্ধ হচ্ছে ক্যান্ডি ক্রাশের আমন্ত্রণ

By on নভেম্বর ১৭, ২০১৫

              অবশেষে বন্ধ হচ্ছে ক্যান্ডি ক্রাশের আমন্ত্রণ





ফেসবুকে ক্যান্ডি ক্রাশ খেলার আমন্ত্রণে ত্যক্ত-বিরক্ত অনেকে? সুখবর হচ্ছে—এটি বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মার্ক জাকারবার্গ। আজ ভারতে আইআইটি দিল্লির টাউনহলে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ক্যান্ডি ক্রাশের আমন্ত্রণ বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দেন ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী।
ক্যান্ডি ক্রাশ হচ্ছে ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে জনপ্রিয় একটি গেম। গেমটির নির্মাতা কিং ডিজিটাল এন্টারটেইনমেন্ট। বিনা মূল্যের এ গেমটিতে বিভিন্ন পর্যায়ে ক্যান্ডি মিলিয়ে তা ভেঙে বিভিন্ন স্তর পার হতে হয়। নির্দিষ্ট কয়েকটি স্তর পার হতে গিয়ে নতুন বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানাতে হয় অথবা কয়েক দিন পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হয়। আবার বন্ধুরা গেমটি বেশিক্ষণ খেলার জন্য লাইফ পাঠাতে পারেন। এ গেম যাঁরা বেশি খেলেন তাঁরা প্রায়ই ফেসবুকের বন্ধুদের কাছে আমন্ত্রণ পাঠান। যা নোটিফিকেশন আকারে দেখায় ফেসবুক। যাঁরা এ গেমটি পছন্দ করেন না, তাঁদের কাছে চরম বিরক্তিকর বিষয় এটি। বিশ্বের সবচেয়ে বিরক্তিকর বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে ক্যান্ডি ক্রাশ খেলার আমন্ত্রণ। 
আজ ভারতের টাউনহলে এক শিক্ষার্থীর প্রশ্নের জবাবে জাকারবার্গ বলেছেন, ক্যান্ডি ক্রাশের আমন্ত্রণ বন্ধ করার জন্য কাজ চলছে। তবে কবে ও কখন এ পরিবর্তন আসবে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানাননি তিনি। গেমটির নির্মাতা কিংয়ের পক্ষ থেকেও কোনো মন্তব্য করা হয়নি।



Recomanded Article :

Clash of Clans Unlimited Mod/Hack v7.200.19[v 0.4] APK! [January UPDATE]

Clash of Clans Hack Unlimited! No Ban! PvP! Clans Introduced!
We bring you the Mod/Hack of Clash of Clans, currently,  the most trending game. Tested many times, for stability, this mod is surely going to enhance your level of gaming! Attack other players, and loot their resources. This is a perfect mirror of official server, except that you get everything Unlimited!

POSTED BY :TANBIR HASAN


কম্পিউটারের গতি বাড়াতে ডিস্ক ডিফ্রাগমেনটেশন

By on নভেম্বর ১৭, ২০১৫

 

          কম্পিউটারের গতি বাড়াতে ডিস্ক ডিফ্রাগমেনটেশন






কম্পিউটারের গতি বাড়াতে চাইলে ডিস্ক ডিফ্রাগমেনটেশন করতে পারেন। ডিফ্রাগমেনটেশন এমন একটি বৈশিষ্ট্য, যা আপনার কম্পিউটারের অগোছালো ফাইলগুলোকে একত্র করে কম্পিউটারের গতি বাড়াতে সাহায্য করে। যখন হার্ডডিস্ক ড্রাইভে কোনো তথ্য বারবার সংরক্ষণ করা হয়, তখন তথ্যগুলো ছোট ছোট অংশে বিভক্ত হয়ে আপনার ড্রাইভের বিভিন্ন অংশে জমা হয়। এতে সেই বিচ্ছিন্ন ফাইলগুলোকে খুঁজে বের করে কাজ করাতে প্রসেসরের বেশি সময় লাগে। কিন্তু ডিফ্রাগমেনটেশন সুবিধাটি আপনার ছোট ছোট তথ্যগুলোর মাঝের ফাঁকা অংশগুলো দূর করে এবং সব তথ্য একত্র করে হার্ডডিস্কের মাঝামাঝি জায়গায় নিয়ে আসে। এতে আপনার হার্ডডিস্ক অনেক দ্রুত কাজ করে এবং আপনার কম্পিউটারের গতি বাড়ায়। এতে কম্পিউটার চালু করতে সময় কম লাগে। এই কাজটি প্রতি মাসে অন্তত একবার করা উচিত এতে আপনার কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা বাড়বে।
উইন্ডোজ সাতে কাজটি যেভাবে করবেন: প্রথমে স্টার্ট মেন্যুতে ক্লিক করে All Programs নির্বাচন করুন। তারপর Accessories-এ ক্লিক করে System Tools থেকে Disk Defragmenter নির্বাচন করুন। এরপর ডিস্ক ডিফ্রাগমেনটার উইন্ডো এলে যেকোনো একটি ড্রাইভ নির্বাচন করে Analyze disk বাটনে ক্লিক করুন। এরপর Defragment disk বাটনে ক্লিক করে অপেক্ষা করুন। কাজটি সম্পূর্ণ হতে কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। এটা নির্ভর করে হার্ডডিস্কের জায়গার ওপর। আপনি তখনই ডিফ্রাগমেনটেশন করবেন, যখন আপনার নির্দিষ্ট কোনো ড্রাইভ ১০ শতাংশের ওপরে ফ্রাগমেন্টেড অবস্থায় থাকবে।
উইন্ডোজ ৮, ৮.১ ও ১০: উইন্ডোজ ৮, ৮.১ ও ১০ অপারেটিং সিস্টেমে ডিফ্রাগমেনটেশন সুবিধাটি পেছনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজে করে। তাই এই পদ্ধতি অবলম্বন না করলেও চলবে। আপনি চাইলে কাজটি নিজে নিজে করতে পারেন। প্রথমে Windows key + Q চেপে সার্চে ঢুকুন। এরপর ওপরে ডান পাশে ফাঁকা ঘরে Defragment লিখে সার্চ করলে Defragment and optimize your drives দেখতে পাবেন। এখন এতে ক্লিক করুন। এরপর ডিস্ক ডিফ্রাগমেনটার উইন্ডো এলে যেকোনো একটি ড্রাইভ নির্বাচন করে Analyze disk-এ ক্লিক করুন। তারপর Defragment disk বাটনে ক্লিক করে অপেক্ষা করুন। কাজটি সম্পূর্ণ হলে বেরিয়ে আসুন।

স্মার্টফোনের জন্য গুগলের বাংলা কি–বোর্ড

By on নভেম্বর ১৭, ২০১৫


                                      স্মার্টফোনের জন্য গুগলের বাংলা কি–বোর্ড


বাংলা কি–বোর্ডসার্চ ইঞ্জিন গুগল এবার স্মার্টফোনে বাংলা লেখার জন্য কি-বোর্ড চালু করেছে। গুগল ইন্ডিক কি-বোর্ড নামের অ্যাপের সহায়তায় যে কেউ চাইলেই স্মার্টফোনে বাংলা লিখতে পারবেন। এ সেবাটি এর আগে গুগল ট্রান্সলেটে চালু করা হয়। গুগল ট্রান্সলেটে গিয়ে বাংলা নির্বাচন করে আলাদা কোনো ধরনের বাংলা কি-বোর্ড ছাড়াই গুগলের তৈরি নিজস্ব বিল্ট-ইন কি-বোর্ডের সাহায্যে বাংলা লেখার সুবিধা আছে।


এবার এ সুবিধাটি অ্যাপে যুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে এখন এ অ্যাপটি স্মার্টফোনে ইনস্টল করে বাংলা লিখতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। নতুন এ সেবাটি চালুর বিষয়ে গুগলে কান্ট্রি ইঞ্জিনিয়ারিং কনসালট্যান্ট খান মোহাম্মদ আনোয়ারুস সালাম প্রথম আলোকে বলেন, সম্প্রতি গুগলের তৈরি ‘গুগল ইন্ডিক কি-বোর্ড’ অ্যাপে বাংলা কি-বোর্ড যুক্ত হয়েছে। এখন থেকে স্মার্টফোনে এ অ্যাপটি ইনস্টল করেই বাংলা নির্বাচন করে বাংলা লেখা যাবে। বাংলা লেখার ক্ষেত্রে অ্যাপটিতে ফোনেটিক লেআউট ব্যবহার করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।



গুগলের বাংলার নানা কার্যক্রম বাড়ানোর ক্ষেত্রে নতুন এ সেবাটি ব্যবহারকারীদের জন্য স্মার্টফোনে বাংলা লেখার বিষয়টি আরও সহজ সেবা দেবে উল্লেখ করে খান মোহাম্মদ আনোয়ারুস সালাম জানান, যাঁরা এখনো স্মার্টফোনে বাংলা লেখার ক্ষেত্রে সমস্যায় আছেন বা অন্য কোনো অ্যাপ ব্যবহার করছেন না, তাঁরা চাইলেই গুগলের এ অ্যাপটি ব্যবহার করে স্মার্টফোনেই সহজে বাংলা লিখতে পারবেন। সেবাটি পেতে চাইলে গুগল প্লে স্টোর (থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করে বাংলা নির্বাচন করতে হবে। বাংলা ছাড়া এ কি-বোর্ডের সাহায্যে ইংরেজি, অসমীয়া, গুজরাটি, হিন্দি, কানাড়ি, মালায়েম, মারাঠি, ওডিশা, পাঞ্জাবি, তামিল ও তেলেগু ভাষায় লেখা যাবে।

সোমবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৫

সহজ ভাষায় প্রোগ্রামিং

By on নভেম্বর ১৬, ২০১৫

                                                          প্রোগ্রামিং  কি ?? সহজ ভষায়



সহজ ভাষায় কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কি ও কেন? কম্পিউটার প্রোগ্রাম হচ্ছে CPU কে দেয়া একটা নির্দিষ্ট Instruction sequence. কম্পিউটার নিজে থেকে কোন কাজ করতে পারে না। কোন কাজের পর কোন কাজ করবে সেগুলো একটার পর একটা প্রোগ্রামে বলে দেয়া হয়। কম্পিউটার প্রোগ্রম কে আমরা রান্নার সাথে তুলনা করতে পারি। যেক্ষেত্রে অধ্যাপিকা সিদ্দিকা করিরের “রান্না খাদ্য পুষ্টি” বইটা হবে এ্কটা প্রোগ্রামিং এর বই। আর CPU হচ্ছে রাঁধুনি। একজন রাঁধুনি এই বইয়ের বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেখে বিভিন্ন জিনিস রান্না করতে পারবেন। যেমন আমরা যদি রাঁধুনিকে বলি কাচ্চি বিরিয়ানি রান্না করতে তাহলে সে প্রথমে কাচ্চি বিরিয়ানি প্রগ্রামটা রান করবে। এই প্রগ্রামে বলে দেয়া আছে কিভাবে কাচ্চি বিরিয়ানি রান্না করতে হবে। প্রথমে মাংস ধুয়ে লবন মেখে ৩০ মিনিট রাখতে হবে। তারপর পেয়াজ ঘিয়ে বাদামি করে ভেজে ঠান্ডা হখে গুড়ো করতে হবে। এভাবে নয়টা ইন্সট্রাকশন পরপর দেয়া আছে। যখন একজন রাঁধুনি একটার পর একটা এই ইন্সট্রাকশন গুলো অনুযায়ী কাজ করে যাবে শেষে দেখা যাবে আউটপুট হিসাবে আমরা কাচ্চি বিরিয়ানি পাব। যদি ইন্সট্রাকশন গুলোতে কোন ভুল (আমরা যেটাকে বলব bug) খাকে তাহলে উল্টাপাল্টা রেজাল্ট পাব। ধরা যাক আমাদের রাঁধুনি শুধু ম্যান্ডারিন (চাইনিজ) ভাষা জানে, তাহলে হয় তাকে ম্যান্ডারিন ভাষায় ইন্সট্রাকশন দিতে হবে, নাহয় একজন দোভাষী অনুবাদক লাগবে (যেটাকে আমরা Compiler বলি)। কম্পিউটারকে দিয়ে আমরা একইভাবে কোন একটা কাজ করাতে পারি। তার জন্য একটার পর একটা ইন্সট্রাকশন লিখে দিতে হবে। এই ইন্সট্রাকশন লিখে দেয়ার প্রক্রিয়াটা হচ্ছে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং। কম্পিউটার প্রোগামিং এর জন্য আমরা C ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করব। কম্পাইলার হিসাবে আপনারা http://codeblocks.com/ ব্যবহার করতে পারেন প্রাথমিকভাবে। কম্পিউটারের ডাটা টাইপ: কম্পিউটার এ আমরা সাধারণত ৩ ধরনের ডাটা টাইপ ব্যবহার করি। প্রথমটা নাম্বার- বিভিন্ন ধরনের সংখ্যা আমরা ব্যবহার করতে পারি। 15 23.8 -67 -13.78 এরপর আছে String (স্ট্রিং). এক বা একাধিক বর্ণ বা সংখ্যা বা চিহ্ন ব্যবহার করে কোন তথ্য উপস্থাপন করতে হরে আমরা String ব্যবহার করি। নিচে কিছু String এর উদাহরণ দেয়া হলঃ “Dhaka” “বাংলাদেশ” “সিরাজগঞ্জ-৭” “১২৫৬” “12387” “আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি” String বোঝানোর জন্য আমরা কোটেশন মার্ক (“) ব্যবহার করি। যেমন 12367 একটা নাম্বার কিন্তু “12367” একটা String। আর এক ধরণের ডাটা টাইপকে আমরা বলি boolean (বুলিয়ান) বা সংক্ষেপে bool। এটাতে শুধুমাত্র True বা False এই দুইটা মান রাখা যায়। ০ থেকে ৯ ব্যবহার করে যেমন সব সংখ্যা লেখা যায় তেমনি এই তিন ধরনের ডাটা টাইপ ব্যবহার করে আমরা যে কোন ধরণের ডাটা কম্পিউটারে উপস্থাপন করতে পারি। C ল্যাংগুয়েজে আমরা যেসব primitive ডাটা টাইপ ব্যবহার করি সেগুলো হলঃ int, char, short, long, float, double এই টাইপগুলো ব্যবহার করে সব ধরনের তথ্য উপস্থাপন করা যায়

**********************************
এখন আপনাদের কিছু প্রোগ্রামারদের সফলতা সম্পরকে জানাব


প্রোগ্রামিং ও প্রোগ্রামারের কয়েক দশকের সফলতা দেখে নিজেকে উৎসাহিত হোন,

প্রোগ্রামিং এর শহর এক জাদুর শহর।প্রোগ্রামাররা তাদের সারাজীবনের কষ্ট একত্রিত করে তাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সুন্দর পৃথিবী বিনির্মানে কাজ করে যাচ্ছেন।সেই প্রোগ্রামারদের ইতিবাচক ইতিহাস নিয়ে আজকের আর্টিকেল।

Posted by Md Sazibur Rahman Sajib

শুক্রবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৫

Windows – Run এর যত রকম ব্যবহার

By on নভেম্বর ০৬, ২০১৫
 

             Windows – run এর যত রকম ব্যবহার শিখি

https://encrypted-tbn3.gstatic.com/images?q=tbn:ANd9GcRcKi9v7iYroF3Ac-6_edc3b7_bGRgxGOh4XC0pP2JAr97VxD0Q

আমরা অনেকেই কম্পিউটার ব্যবহার করি। কিন্তু run এর অনেক ব্যবহারই আমরা জানি না। আসুন জেনে নিই কিছু দরকারি run কমান্ড এর তথ্য।
একসেসিবিলিটি কন্ট্রোলস – access.cpl
একসেসিবিলিটি উইজার্ড – accwiz
এড হার্ডওয়্যার উইজার্ড – hdwwiz.cpl
এড/রিমুভ প্রোগ্রামস – appwiz.cpl
এডমিনিষ্ট্রিটিভ টুলস – control admintools
অটোমেটিকস আপডেট – wuaucpl.cpl
ব্লু-টুথ ফাইল ট্রান্সেফার উইজার্ড – fsquirt
ক্যালকুলেটর – calc
সার্টিফিকেটস – certmgr.msc
ক্যারেকটার ম্যাপ – charmap
চেক ডিক্স (ডস) – chkdsk
ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার – clipbrd
কমান্ড প্রোম্পট – cmd
কম্পোনেন্ট সার্ভিস – dcomcnfg
কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট – compmgmt.msc
কন্ট্রোল প্যানেল – control
ইউজার একাউন্টস – control userpasswords2
ডেট এন্ড টাইমস – timedate.cpl
ডি.ডি.ই শেয়ার্স – ddeshare
ডিভাইস ম্যানেজার – devmgmt.msc
ডাইরেক্ট এক্স – dxdiag
ডিক্স ক্লিনআপ – cleanmgr
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট – dfrg.msc
ডিক্স ম্যানেজমেন্ট – diskmgmt.msc
ডিক্স পার্টিশন ম্যানেজার – diskpart
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – control desktop
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – desk.cpl
ড: ওয়াটসন ফর উইন্ডোজ – drwtsn32
ড্রাইভার ভেরিফায়ার ম্যানেজার – verifier
ইভেন্ট ভিউয়ার-eventvwr.msc
ফাইল এন্ড সেটিংস ট্রান্সেফার টুল – migwiz
ফাইল সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন টুল – sigverif
ফাইন্ড ফার্ষ্ট findfast.cpl
ফোল্ডার প্রোপার্টিস – control folders
ফন্টস – control fonts
ফন্টস ফোল্ডার – fonts
গেম কন্ট্রোলারস – joy.cpl
গ্রুপ পলিসি এডিটর – gpedit.msc
হেল্প এন্ড সাপোর্ট – helpctr
হাইপারটার্মিনাল – hypertrm
আই.এক্সপ্রেস উইজার্ড – iexpress
ইনডেক্সসিং সার্ভিস – ciadv.msc
ইন্টারনেট কানেক্‌শন উইজার্ড – icwconn1
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার – iexplore
ইন্টারনেট প্রোপার্টিস – inetcpl.cpl
কীবোর্ড প্রোপার্টিস – control keyboard
লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস – secpol.msc
লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপস – lusrmgr.msc
উইন্ডোজ লগঅফ – logoff
মাইক্রোসফট চ্যাট – winchat
মাইক্রোসফট মুভি মেকার – moviemk
এমএস পেইন্ট – mspaint
মাইক্রোসফট সিনক্রোনাইজেশন টুল – mobsync
মাউস প্রোপার্টিস -control mouse
মাউস প্রোপার্টিস – main.cpl
নেট মিটিং – conf
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – control netconnections
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – ncpa.cpl
নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড – netsetup.cpl
নোটপ্যাড – notepad
অবজেক্ট পেজ মেকার – packager
ওডিবিসি ডাটা সোর্স এডমিনিস্ট্রেটর – odbccp32.cpl
অন স্ক্রিন কীবোর্ড – osk
আউটলুক এক্সপ্রেস – msimn
এমএস পেইন্ট – pbrush
পাসওয়ার্ড প্রোপার্টিস – password.cpl
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon.msc
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon
ফোন এন্ড মডেম অপশনস – telephon.cpl
ফোন ডায়ালার – dialer
পাওয়ার কনফিগারেশন – powercfg.cpl
প্রিন্টারস এন্ড ফ্যাক্স – control printers
প্রিন্টারস ফোল্ডার – printers
রিজিউনাল সেটিংস – intl.cpl
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit32
রিমোট একসেস ফোনবুক – rasphone
রিমোট ডেক্সটপ – mstsc
রিমুভাল স্টোরেজ – ntmsmgr.msc
রিমুভাল স্টোরেজ অপারেটর রিকোয়েষ্ট – ntmsoprq.msc
রেজাল্টেন্ট সেট অপ পলিসি – rsop.msc
স্ক্যানার এন্ড ক্যামেরা – sticpl.cpl
শিডিউল টাস্ক – control schedtasks
সিকিউরিটি সেন্টার – wscui.cpl
সার্ভিসেস – services.msc
শেয়ার্ড ফোল্ডার – fsmgmt.msc
উইন্ডোজ শার্ট ডাউন করা – shutdown
সাউন্ডস এন্ড অডিও – mmsys.cpl
সিস্টেম কনফিগারেশন এডিটর – sysedit
সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি – msconfig
সিস্টেম ইনফোমেশন – msinfo32
সিস্টেম প্রোপার্টিস – sysdm.cpl
টাস্ক ম্যানেজার – taskmgr
টিসিপি টেষ্টার – tcptest
টেলনেট ক্লাইন্ট – telnet
ইউজার একাউন্ট ম্যানেজার – nusrmgr.cpl
ইউটিলিটি ম্যানেজার – utilman
উইন্ডোজ এড্রেস বুক – wab
উইন্ডোজ এড্রেস বুক ইমপোর্ট ইউটিলিটি – wabmig
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার – explorer
উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল – firewall.cpl
উইন্ডোজ ম্যাগনিফায়ার – magnify
উইন্ডোজ ম্যানেজমেন্ট – wmimgmt.msc
উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার – wmplayer
উইন্ডোজ ম্যাসেঞ্জার – msmsgs
উইন্ডোজ সিস্টেম সিকিউরিটি টুলস – syskey
আপডেট লাঞ্চ – wupdmgr
উইন্ডোজ ভার্সন – winver
উইন্ডোজ এক্সপি টুর – tourstart
ওয়ার্ড প্যাড – write

সবচেয়ে সহজ পদ্ধতিতে জিমেইলের পাসওয়ার্ড হ্যাকিং করুন

By on নভেম্বর ০৬, ২০১৫

         সহজ পদ্ধতিতে জিমেইলের পাসওয়ার্ড হ্যাকিং করুন



আসসালামু আলাইকুম, আবারও স্বাগতম হ্যাকিং এর বেপারে । আজকে দেখাব সবচেয়ে সহজ পদ্ধতিতে কীভাবে জিমেইল পাসওয়ার্ড হ্যাকিং করা যায়। বকবক করার চেয়ে  চলুন… যে সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি হ্যাকিং করবেন জিমেইল সফটওয়্যার তার নাম হল “জিমেইল হ্যাকার”। এটির দ্বারা সবচেয়ে সহজ পথে করতে পারবেন জিমেইল একাউন্ট হ্যাকিং। তবে সবার আগে আপনাকে আপনার এন্টিভাইরাস ডিজেবল বা পুস করে রাখতে হবে। কারণ এন্টিভাইরাস এটিকে ভাইরাস হিসেবে চিহ্নিত করবে। এন্টিভাইরাস তখন আপনাকে কাজ করতে দেবে না।


…:::কীভাবে কি করবেন:::…
* প্রথমে জিমেইল হ্যাকার,
* এবং মাইক্রোসফটের ডট নেট ২.০ ডাউনলোড করে নিন।
* এবার জিমেইল হ্যাকার সফটওয়্যারটি Extract করুন ও এন্টিভাইরাস ডিজেবল করুন। ডিজেবল না করলে এন্টিভাইরাস আপনাকে কাজ করতে দেবে না।
*এখন ‘Gmail hacker Bulder.exe’ চালু করুন।
* এবার আপনার জিমেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিন।
* এইবার যার আইডি হ্যাক করতে চান তার ইমেইল এড্রেস লিখে “hack them” এ ক্লিক করে কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন।



তবে হ্যাকিং শিখার জন্য, কারও ক্ষতির জন্য নয়। দয়া করে কারও ক্ষতি করবেন না। কারও ক্ষতি হলে আমি দায়ী নই। আজ এই পর্যন্ত, আশা করি আগামি পর্বে দেখা হবে। সবাই ভাল থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৫

সহজেই ভিডিও ডাউনলোড করুন ইউটিউব থেকে

By on নভেম্বর ০৫, ২০১৫
                                             

                                     সহজেই ভিডিও ডাউনলোড করুন ইউটিউব থেকে


  

ইউটিউব ভিডিও দেখার একটি জনপ্রিয় সাইট। অনেক ধরনের ভিডিও পাওয়া যায় সেখানে। বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর জায়গার ভিডিও, নতুন নতুন পণ্যের রিভিউ, রান্নার রেসিপি, নামকরা বক্তাদের লেকচার, ঐতিহাসিক ঘটনার ফুটেজ, মজার মজার কৌতুক ভিডিও কি নেই সেখানে। আমরা অনেকেই অবসর সময়ে এই সাইটটিতে ব্রাউজিং করে এসব ভিডিও দেখে সময় কাটাই। তবে মাঝে মাঝে এমন কিছু ভিডিও দেখি যেগুলো সেভ করে রাখা বা অফলাইনে দেখার জন্য ডাউনলোড করে রাখতে চাই। কিন্তু সরাসরি ইউটিউব থেকে কোন ভিডিও ডাউনলোড করার কোন উপায় নেই। 

 

তবে আপনি চাইলেই আপনার পছন্দের ভিডিওটি ডাউনলোড করে রাখতে পারেন। এইজন্য প্রথমে আপনি যে ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান সেটিতে প্রবেশ করুন। এরপর ভিডিওটির লিঙ্কে গিয়ে www. এর পরে এবং youtube এর আগে ss টাইপ করুন এবং এন্টার চাপুন। ব্রাউজার আপনাকে অন্য আরেকটি পেইজে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত ভিডিওটি ও তার পাশে ডাউনলোড অপশন দেখতে পারবেন।

 

 

সেখান থেকে একটি ক্লিকের মাধ্যমেই আপনি ভিডিওটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। চাইলে আপনি আপনার ইচ্ছামতো ফরম্যাট ও বাছাই করতে পারবেন। 

বুধবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৫

হ্যাকিং গতিবিধি শনাক্তের পাঁচ উপায়

By on নভেম্বর ০৪, ২০১৫

                                         হ্যাকিং গতিবিধি শনাক্তের পাঁচ উপায়

আধুনিক সময়ের দৈনন্দিন জীবনের এক অপরিহার্য অনুষঙ্গের নাম ইন্টারনেট। ব্যক্তিগত যোগাযোগ থেকে শুরু করে অফিসের কাজ তো বটেই, এখন আর্থিক লেনদেনের কাজও হচ্ছে ইন্টারনেটে। কিন্তু যুগান্তকারী এই উদ্ভাবনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার মতো মানুষেরও অভাব নেই। বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস, ম্যালওয়্যার, স্পাইওয়্যার এখন ইন্টারনেটের নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠেছে। এসব ক্ষতিকর উপাদানের উপস্থিতি অনলাইনে তথ্য চুরি থেকে শুরু করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার কাজও করছে। হ্যাকারদের এই দৌরাত্ম্য থেকে ছাড় পাচ্ছে না প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোও। অনলাইনে হ্যাকিংয়ের বিভিন্ন গতিবিধি অনেক সময়ই শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে। এই লেখায় হ্যাকিং থেকে রক্ষা পেতে পাঁচটি বিষয় তুলে ধরেছি।
আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।


ইমেইলের অফারে সাবধান

অনেক সময়ই ইমেইলের ইনবক্সে দারুণ কিছু অফার এসে হাজির হয়। এর মধ্যে অনেকগুলোতে বলা হয়ে থাকে যে আপনি বিশাল অংকের এক লটারি জিতেছেন। অনেক ইমেইলে আবার কোনো বিনিয়োগকারীর পক্ষ থেকে অফার দেওয়া হয় আপনার মাধ্যমে আপনার স্থানীয় কোনো প্রকল্পে বিনিয়োগের। আপনার একেবারে খুব কাছের কোনো মানুষের কাছ থেকে যদি এসব ইমেইল না এসে থাকে, তাহলেও নিশ্চিন্তে এসব ইমেইলকে স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত করে দিতে পারেন। এসব ইমেইলে মূলত ভালো ভালো অফারের কথা বলে আপনার ব্যক্তিগত এবং আর্থিক বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করা হয়ে থাকে। তাই ভুলেও যদি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কিত কোনো তথ্য এসব ইমেইলের জবাবে পাঠিয়ে থাকেন, সেটা নিতান্তই বোকামি হবে।

ইমেইল অ্যাটাচমেন্টে সতর্ক হোন

অনেক সময় ইমেইলে প্রয়োজনীয় কোনো সফটওয়্যার কিংবা অফিসের কাজের উপযোগী কোনো ডক্যুমেন্ট অ্যাটাচমেন্ট হিসেবে হাজির হতে পারে অপরিচিত ঠিকানা থেকে। বিনামূল্যের এসব প্রয়োজনীয় রিসোর্সের কথা বলে মূলত বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করা হয় ইমেইল ব্যবহারকারীর মাঝে। আদতে এসব অ্যাটাচমেন্টের সাথে থাকে ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার যেগুলো আপনার পিসির তথ্য হাতিয়ে নেওয়া থেকে শুরু করে পিসিকে অচল করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। তাই অপরিচিত কারও কাছ থেকে অ্যাটাচমেন্টসহ ইমেইল আসলে তা ভালো করে দেখে নিন। ইমেইল প্রেরণকারীর পরিচয় নিশ্চিত হয়ে তবেই এসব অ্যাটাচমেন্ট ডাউনলোড করুন।

সব ওয়েবসাইট নির্ভরযোগ্য নয়

বিভিন্ন কাজের জন্য আমাদের প্রচুর পরিমাণে ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হয়। এসব ওয়েবসাইটের অনেকগুলোতেই রেজিস্ট্রেশন বা লগ-ইন করতে হয়। এর সবগুলোই কিন্তু নির্ভরযোগ্য নয়। ফেক ওয়েবসাইটের সংখ্যা নেহায়েত কম নেই, যেগুলোর মূল কাজ হলো রেজিস্ট্রেশন বা লগ-ইনের নাম করে আপনার তথ্য হাতিয়ে নেওয়া। অনেক সময় ব্যাংকের ওয়েবসাইটগুলোর ফেক কপিও করা হয়ে থাকে। এসব ওয়েবসাইটের ডিজাইন সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ওয়েবসাইটের হুবহু কপি করা হয়। ওয়েব ঠিকানাও এমনভাবে বাছাই করা হয় যাতে হয়তো একটা অক্ষরে একটু ভিন্নতা থাকে এবং সাধারণভাবে এই পরিবর্তন চোখ এড়িয়ে যায়। তাই ওয়েব ঠিকানা ভালো করে যাচাই করে নিন। আর ওয়েব ঠিকানায় ‘এইচটিটিপিএস: (https:)’ রয়েছে কি না, তা দেখে নিন। বেশিরভাগ বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটেই সুরক্ষার জন্য ‘এইচটিটিপিএস:’ সার্টিফিকেট থাকে। তাই ‘এইচটিটিপিএস:’ না থাকলে সেই ওয়েবসাইটকে সন্দেহজনক তালিকায় ফেলে দিন।

বিশ্বস্ত মোবাইল অ্যাপসে ভরসা রাখুন

স্মার্টফোন আর ট্যাবলেট পিসির এই যুগে এসে মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমেই সব কাজ করার ধারা তৈরি হয়েছে। এই সুযোগ নিতে প্রস্তুত হ্যাকাররাও। মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে ভাইরাস, ম্যালওয়্যার আর স্পাইওয়্যার ছড়ানোর কাজে তারা সফলও বটে। এক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত অ্যাপস না হলে ইন্সটল করবেন না। গুগল প্লেস্টোরের বেশিরভাগ অ্যাপসই ভেরিফায়েড। এর বাইরে থার্ড-পার্টি অ্যাপস ব্যবহারের ক্ষেত্রে অ্যাপসের নির্মাতার নাম-ঠিকানা জেনে নিন এবং জানার চেষ্টা করুন তারা কতটা বিশ্বস্ত। অ্যাপসের রিভিউও পড়ে নিতে পারেন। আর অ্যাপস ইন্সটল করার ক্ষেত্রে অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা অফিশিয়াল ওয়েবস্টোরেই নির্ভর করুন।

বিজ্ঞাপনের চাকচিক্য

অনেক সময়ই অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য ও সেবার বিজ্ঞাপনে চমকিত করার মতো সব অফার পাওয়া যায়। অনেক সময় কোনো পণ্যের দাম উল্লেখ করা হয় এর প্রকৃত দামের ৮০ বা ৯০ ভাগ কম। অবিশ্বাস্য রকমের ফ্রি উপহারের অফারও থাকে। এসব অফার থেকে সতর্ক থাকুন। এগুলোর বেশিরভাগই স্ক্যাম বা ফিশিং কার্যক্রমের অংশ। এসবের মূল লক্ষ্য হলো আপনার আর্থিক তথ্য হাতিয়ে নেওয়া। তাছাড়া অনেক সময় চোরাই পণ্য কেনাবেচার জন্যও এমন কৌশল অবলম্বন করা হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে চোরাই পণ্য কিনলে ফেঁসে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে আপনার।
হ্যাকিং বিষয়ে আরো সুন্দর সুন্দর পোষ্ট আপনাদের কাছে শেয়ার করবো সাথেই থাকবেন।কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
ধন্যবাদ,