2016 ~ Technobd CsE This is all about technology,Letest techology update are publish here.new and fresh update news are publish here,free internet for android,pc problem,it,ict,fb hack,how to hack, haking tips,learning progamming,games,windows,spesial download file!

banarad

বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৬

Wordpress কি ?কেনো? বিস্তারিত

By on ডিসেম্বর ১৫, ২০১৬

      

                      wordpress



ওয়ার্ডপ্রেস কি?😨

wordpress এর চিত্র ফলাফলWordPress একটি Free এবং open source Content Management System (CMS). WordPress মূলত php এবং My Sql ওপর ভিত্তি করে তৈরি একটি Content Management System WordPress দিয়ে আপনি খুব সহজেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন । WordPress এর রয়েছে হাজার রকম প্লাগিন যা আপনার ওয়েব সাইট পরিচালনা সহজ থেকে সহজতর করে দেবে ।এছাড়াও বিভিন্ন রকম থিম ব্যবহার আপনার ওয়েবসাইটকে দৃষ্টি নন্দন করে তুলবেএছাড়াও WordPress রয়েছে ফ্রি ব্লগিংয়ের সুবিধা । WordPress সবচেয়ে জনপ্রিয় Bloggin Platfrom.


 WordPress কি এবং কেন?  

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্লগ পাবলিশিং অ্যাপ্লিকেশন ওয়ার্ডপ্রেস। ব্লগিং পাশাপাশি এটি একইসাথে একটি শক্তিশালী কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম।প্রথমদিকে এটি কেবলমাত্র wordpress.com সাইটে ব্লগ প্রকাশ করার জন্যই ব্যবহার করা হত। পরবর্তীতে সেলফ হোস্টেড সাইটে ব্যবহার করার জন্য এটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়
wordpress এর চিত্র ফলাফলওয়ার্ডপ্রেস PHP এবং MySQL নির্ভর একটি ওয়েব বা ব্লগ যা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। এর সাহায্যে পিএইচপি, মাইএসকিউএল কিংবা এইচটিএমএল'র উপর কোন দক্ষতা ছাড়াই একটি প্রফেশনাল ওয়েবসাইট ডেভেলপ করা সম্ভব। আর এই কারণেই দিন দিন বেড়ে চলেছে এর জনপ্রিয়তা। বর্তমানে বিশ্বের প্রথম সারির প্রায় ১২ ভাগ ওয়েবসাইট এই সিএমএস ব্যবহার করে তৈরি করা। বিশ্বের ৫৩ শতাংশ ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে।। এই সিএমএসটি তৈরির পেছনে রয়েছেন ম্যাট মুলেনওয়েগ নামের একজন ব্যক্তি।২০০৩ সালের ২৭ মে এটি প্রথম প্রোকাশ পায়.

একজন দক্ষ ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার হওয়া যথেষ্ট কঠিন কাজ। তবে পরিকল্পিতভাবে লেগে থাকলে অবশ্যই শেখা সম্ভব। ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করার জন্য অবশ্যই এইচটিএমএল,সিএসএস জানতে হবে। সেই সঙ্গে জেকুইয়ারী, জাভাস্ক্রিপ্ট এবং ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্টের জন্যে পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল জানার প্রয়োজন হবে।
ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ফিচার যুক্ত করতে এতে আছে প্লাগিন ব্যবহারের সুবিধা। আর ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন আর্কাইভে রয়েছে বিপুল পরিমান প্লাগিনের সংগ্রহ। এর অধিকাংশই বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। আর ওয়েবসাইট ডিজাইনের খেত্রেও রয়েছে স্বাধীনতা। এক্ষেত্রেও ওয়ার্ডপ্রেস দিচ্ছে তাদের বিশাল থিম লাইব্রেরি থেকে পছন্দমত থিম বেছে নেওয়ার সুবিধা। আর ওপেন সোর্স হওয়ার কারণে নিজের প্রয়োজনমত যেকোনো ধরনের পরিবর্তন করে নেওয়া সম্ভব এতে।

ফ্রীল্যান্সিং জগতেও রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেসের বিশাল বিস্তার। ফ্রীল্যান্সার হিসেবে ওয়েব
 ডেভেলপমেন্ট কিংবা প্লাগিন বা ওয়ার্ডপ্রেস থিম তৈরি করে অনেকেই আয় করছেন বিশাল
 অংকের টাকা।যা আমরা ভাবতেও পারি না ।
 আজ এই পর্যন্তই , নেক্স এ কথা হবে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটলেশন নিয়ে,সবাই ভাল থেকে সুন্দর থেকো।আল্লাহ হাফেজ।


Tuner:Tariqul islam


SEO কি, কেনো করবেন,SEOদিয়েই ক্যারিয়ার বিল্ডআপ করুন

By on ডিসেম্বর ১৫, ২০১৬

                                  SEO

                                SEO দিয়েই ক্যারিয়ার বিল্ডআপ করুন !! 
আসসালামুয়ালাইকুম ,কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল আছেন!অনেক দিন পর আমি হাজির হলাম খুব গুরুত্ত পূর্ণ একটি পোষ্ট নিয়ে,আশা করি সবাই উপকৃত হবেন।
আজকের টপিক হলো SEO।মুলত একদম নতুন দের জন্য । যারা SEO সম্পর্কে শিখতে আগ্রহী।

                     *SEO কি?
                     *SEO কেন?
                     *SEO এর বর্তমান চাহিদা !
                     *আয়ের উপায়।

SEO কি

সহজ ভাষায়ে SEO হল – গুগল এ সার্চ দেয়ার পর বায়ার এর বা নিজের ওয়েবসাইট কে গুগল এ রাঙ্কিং এ আনা ।বা বায়ার অথবা নিজের ওয়েবসাইট কে বেপক ভাবে visitor দর্শক এর কাছে প্রচার করা।বা জনপ্রিয় করে তুলা। এর জন্য অভ্যন্তরীণ যাবতীয় কাজকে SEO  বলে।

কারা শিখতে পারেন SEO?

>যেকেউ এ কাজটি শিখতে পারেন। এটি শিখা তুলনমূলক সহজ।
বর্তমানে SEO করে অনেকে টাকা উপার্জন করা যায়। SEO ভাল করে করে শিখলে ১০০ থেকে ৫০০ ডলার ইনকাম করা সম্ভব।
>এই ক্ষেত্রে খুভ ভাল ইংলিশ জানার প্রয়োজন হয় না।ওয়েব সম্পর্কে একটু ধারনা থাকলেই হবে।
>এটি শিখতে বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় না ২ থেকে ৩মাসে সম্পূর্ণ রুপে এস ই ও সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়।
সুবিধাঃ
ঘরে বসে সম্পূর্ণ SEO শিখতে মাত্র ৫০০ থেকে ২০০০ এর মধ্য শিখতে পারেন ।তাছারা Advance level এর কাজ upWork ,freelancer এই ওয়েব সাইটে ওয়ার্ক স্কিল এর পরীক্ষা  ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দিয়ে  পাস  করে দেওয়া যাবে।

seo এর চিত্র ফলাফলSEO এর বর্তমান চাহিদাঃ

বর্তমানে দেশে বিদেশে এস ই ও এর চাহিদা ব্যাপক ভাবে ছরিয়ে পরেছে।তাই বলা চলে ওয়েব সাইটের চালিকা শক্তি হচ্ছে এস ই ও।বিশ্বে বর্তমান প্রযুক্তি নিরভর ও ব্যবসায়িক চাহিদা বেশি।তাই E-commerce এর ব্যপক প্রসারতা পেয়েছে শুধু মাত্র এস ই ও এর কারনে ।আর একজন ফ্রিল্যাসার
 তার মার্কেটপ্লেস যেমনঃUpwork,Elance, এর চাহিদা ব্যপক ।বর্তমানে একজন দক্ষ সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজার মাসে প্রায় ১০০-১০০০ US ডলার উপার্জন করসে অনেক বাংলাদেশি ।ক্ষেত্র বিশেষে এর চেয়েও আরো বেশি ইনকাম করা যায়।
                                                                                                           
আয়ের উপায়ঃ                               

seo এর চিত্র ফলাফলSEO এর মাধ্যমে আয়ের বিভিন্ন উপায় আছে।একটি সাইট কে কিভাবে SEO করে ব্যপক পরিমান ভিজিটর আনা সম্ভব।যখন ভিজিটর এর আনা গনা বারবে তখন বিভিন্ন অ্যাড দিয়ে পন্য বিক্রয় করতে পারবেন ।তাছার বিজ্ঞাপন দিয়ে আয় করার জনপ্রিয় উপায় হল  google Adsence।তাছারা এস ই ও এর কাজ পাওয়া যায় যেমনঃ Keyword Reccharch,Backlinking,On page Optimization,Off page optimaization,Article Writing etc,,,,.
এস ই ও করতে যা প্রয়োজন হবেঃ
১।কম্পিউটার বা ল্যাপটপ
২।ইন্টেরনেট সংযোগ
৩।কম্পিউটার চালানোর নূন্যতম দক্ষতা
৪।একটি ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইট,(যদি চান তাহলে ব্লগ বা ওয়েব খুলে দিতে পারেন)
৫।বিবিন্ন ওয়েব সাইট এর অ্যাকাউন্ট খোলার দক্ষতা।

seo এর চিত্র ফলাফলSearch Engine এর পরিচিতিঃ              


আমারা সবাই সার্চ ইঞ্জিন সম্পর্কে কম বেশি সবাই জানি ।সার্চ ইঞ্জিন এর উদাহরণ সরুপ বলা যায় Google,Yahoo,bing ask ইত্যাদি ।এগুলোর মধ্য জনপ্রিও হল google.আমারা গুগল এ যা কিছু লিখি না কেন,গুগল আমদের সাথে সাথে রেজাল্ট দিয়ে দেয়,সার্চ ইঞ্জিন এ keyword এবং সার্চ দেওয়ার পর যা ফলাফল আসে তা হল search resultKeyword Research এর keyword এবং On page Optimization,Off page Optimization, সম্পর্কে এর পরে আর বিস্তারিত জানবো। আজকে এ পরযন্তই।আর আরো কিছু জানতে আগ্রহী থাকলে কমেন্ট করতে ভুল করবেন না আর সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।
                                                                                                               

                                                                                                                               posted by :Tariqul Islam



বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬

শিগ্রই আসছে বঙ্গবন্ধু-১

By on ডিসেম্বর ০৮, ২০১৬
আমরা সবাই জানি দেশের চমকপ্রদ একটি গৌরব, দেশের প্রথম যোগাযোগ উপগ্রহ উড়তে যাচ্ছে  নিজস্ব কক্ষপথেই ,যোগাযোগ ব্যবস্থার সিংহ ভাগ উদঘাটনে আমাদের নিজস্ব স্বর্ণযামি।
 বঙ্গবন্ধু উপগ্রহ এর চিত্র ফলাফল
সুমুদ্র জয়ের পর এবার পালা মহাকাশ জয়এর।২০১৭ সালের ডিসেম্বরে বংবন্ধু উপগ্রহ বাঙ্গালি জাতির গৌরব আকাশে আবরতন করবে। সংযোজিত হবে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থার নতুন এক দরজা, যা হয়ে উঠবে ডিজিটাল বাংলাদেশ এর নতুন অগ্রজাত্রা।বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট ‘বঙ্গবন্ধু-১’-এর নির্মাণ ও উৎক্ষেপণের কাজ চলতি বছরের ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে শুরু হয়ে গেছে। দুর্যোগপ্রবণ বাংলাদেশে নিরবিচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ সেবা দিতে ভূমিকা রাখবে এ কৃত্রিম উপগ্রহ। এটি চালু হলে বিদেশি স্যাটেলাইট ছাড়াই দেশের প্রত্যক্ত অঞ্চলে কম মূল্যে সম্প্রচার সেবা দেওয়া যাবে। এ ছাড়া টেলিমেডিসিন, ই-লার্নিং, ই-গবেষণা, ভিডিও কনফারেন্সিংয়সহ তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এটি। স্যাটেলাইট বিষয়ে বিটিআরসির পরামর্শক প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণে নিয়োজিত অর্থ উৎক্ষেপণ পরবর্তী পাঁচ বছরের মধ্যেই উঠে আসবে।
কিন্তু সত্যি সত্যিই বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট আকাশে উড়বে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। ২০০৭ সাল থেকে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এ বিষয়ে কাজ করলেও নানা পিছু টানে বারবার আটকে যাচ্ছে স্বপ্নের এই স্যাটেলাইট। তার বিশেষ কারন হল স্যাটেলাইট কোম্পানি স্পুটনিককে অরবিটাল স্লটের জন্যে ২ কোটি ৮০ লাখ ডলার দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরেও টাকা পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে সরকার।তাছারা , বাংলাদেশ অপর দুটি অরবিটাল স্লটের জন্যে আবেদন করেছে সে দুটি হল ৬৯ ডিগ্রি পূর্ব এবং ১৩৫ ডিগ্রি পূর্ব। কিন্তু এই দুটি আবেদনের সমাধান করে এগিয়ে যেতে আরো বেশী সময় লাগবে। ফলে পুরো কাজই থেকে যাবে সময় সংক্রান্ত হুমকির মুখে।
তবে যাই  হোক সব বাধা পেরিয়ে সক্ষমতার পথে হাটছে বঙ্গবন্ধু ১। ফ্রান্সের স্যাটেলাইট কোম্পানি ‘থ্যালাস অ্যালেনিয়া স্পেস  সংযোজনে কাজ করে যাচ্ছে।সব মিলে স্যাটেলাইটটি মহাকাশে ওড়াতে খরচ হবে আড়াই হাজার কোটি টাকার মতো। তবে গত ২০১৩ সালে ব্যয় হিসাব করা হয়েছিল ২ হাজার ৯৬৭ কোটি টাকা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছর ১৬ ডিসেম্বর মার্কিন কোম্পানি মহাকাশে স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপনের কাজ করবে।এবং ডিজিটাল ঊজ্জীবনের সম্ভামনাময় এর দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

শনিবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৬

Connected divice and Internet of things

By on আগস্ট ২৭, ২০১৬


                 Connected devices (IOT)support by Mozilla 





#sylhet_mozillian
#Connecteddivices

Mozilla connected devices in Sylhet was organized  by the dept of CSE in  Leading university,Sylhet Bangladesh.The program powered by Mozilla foundation.
There was a cheap guest Mayhi Alam khan sir .He is also leader the Mozilla communication in Bangladesh and also presents the task force leader Bellayet  Hossain sir and more.

 Object of the program:
*Internet of things
*Arduino and
*Raspberry pi boards.

 Mayhi Alam khan says the IOT (internet of things) connected every electronics device also said the present problem in Bangladesh . He said about IFTT formula and we are using this formula every project.



At a time we realized our thing . we use Arduino our every project and also we use things to make our country more and smarter.cause Arduino is one of the most important elements in electronics .

we have a group . and our group recharge the Arduino device .already one project running and we use this .i hope we will try to make something new to our country and all over the world.....

Thanks to Mozilla organization to arrange this seminar ,and thanks
to mak sir inspired us .and also thanks the leading university to arrange a beautiful seminar and invite us .





                                                                      #THANKS ALL

Recomanded Article:
posted by:  Sumit Chowdhury
 


শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬

রুট কি ?কেনো করবেন মেগা পোষ্ট

By on জুন ১১, ২০১৬


                                  রুট কি ও কেনো করবেন



রুট শব্দটি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা প্রায়ই শুনে থাকবেন। অ্যান্ড্রয়েড কথনে তো বটেই, অ্যান্ড্রয়েড বিষয়ক অন্যান্য সাইট, ফোরাম, এমনকি গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশনও চোখে পড়বে যেগুলো ব্যবহার করতে হলে আপনার ফোন বা ট্যাবলেট রুট করা থাকতে হয়। প্রাথমিকভাবে অনেক অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারীরাই রুট কী এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানেন না। রুট করার মাধ্যমে ডিভাইসের পরিপূর্ণ পারফরম্যান্স পাওয়া সম্ভব, এমন কথা শুনে অনেকেই রুট করতে আগ্রহী হয়ে পড়েন। কিন্তু রুট করার পর দেখা যায় তাদের ডিভাইসের পারফরম্যান্স আগের মতোই রয়ে যায়। তখন তারা হতাশ হয়ে পড়েন ও রুটের কার্যকারিতা বা আসল সুবিধা কী এই প্রশ্ন তাদের মনে আবারও উঁকি দিতে শুরু করে।
এই লেখাটি তাদের জন্যই যাদের রুট নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই।
রুট কী?

সবচেয়ে সহজ শব্দে বলা যায়, রুট হচ্ছে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক। যদিও এর বাংলা অর্থ গাছের শিকড়, লিনাক্সের জগতে রুট বলতে সেই পারমিশন বা অনুমতিকে বোঝায় যা ব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী করে তোলে (অবশ্যই কেবল সেই কম্পিউটার, ডিভাইস বা সার্ভারে!)। রুট হচ্ছে একটি পারমিশন বা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন না (যেগুলো সাধারণত সি ড্রাইভে থাকে)। লিনাক্সেও তেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার ছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজগুলো করা যায় না। যিনি লিনাক্স-চালিত কম্পিউটার বা সার্ভারে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন অথবা যার সব কিছু করার অনুমতি রয়েছে, তাকেই রুট ইউজার বলা হয়। অনেক সময় একে সুপারইউজার বলেও সম্বোধন করা হয়ে থাকে।

শব্দটি এতোই প্রচলিত হয়ে গেছে যে, রুট ইউজার বলার বদলে সরাসরি রুট বলেই সেই ব্যবহারকারীকে সম্বোধন করা হয়। অর্থাৎ, আপনার লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের আপনি যদি রুট অ্যাক্সেস প্রাপ্ত ব্যবহারকারী হন, তাহলে আপনি রুট।

লিনাক্স এবং অ্যান্ড্রয়েড

অনেকেরই হয়তো খটকা লাগতে শুরু করেছে যে, অ্যান্ড্রয়েড নিয়ে কথা বলতে এসে লিনাক্সকে টানা হচ্ছে কেন। মূলত, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি লিনাক্স কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়েছে। যারা কম্পিউটারে লিনাক্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেছেন, তারা অ্যান্ড্রয়েড রুট করার পর কম্পিউটারের মতোই ফাইল সিস্টেম (রুট পার্টিশন) দেখতে পাবেন অ্যান্ড্রয়েডে, তখন বিষয়টা আরও স্পষ্ট হবে।

অ্যান্ড্রয়েডে রুট অ্যাক্সেস

লিনাক্স-ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার পর আপনার যেই পাসওয়ার্ড থাকবে, সেটি ব্যবহার করেই আপনি রুট অ্যাক্সেস পেয়ে যাচ্ছেন। এখন নিশ্চয়ই আপনার মনে প্রশ্ন জাগছে, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটিও তো আপনিই কিনেছেন, তাহলে আপনি কেন রুট অ্যাক্সেস পাচ্ছেন না?

ট্রিকটা এখানেই। আপনি ডিভাইসটি কিনেছেন ঠিকই, কিন্তু আপনি কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমটি ইন্সটল করেননি, তাই না? ডিভাইস প্রস্তুতকারক ডিভাইসটি প্যাকেটজাত করার আগে তাদের কম্পিউটার থেকে লিনাক্স কার্নেলের উপর তৈরি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে দিয়েছে। এখানে বলা বাহুল্য, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের মূল ভিত্তিটা এক হলেও একেক কোম্পানি একেকভাবে একে সাজাতে বা কাস্টোমাইজ করতে পারেন। এই জন্যই সনির একটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইউজার ইন্টারফেসের সঙ্গে এইচটিসির একটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইন্টারফেসের মধ্যে খুব কমই মিল পাওয়া যায়।

যাই হোক, মূল বিষয়ে আসা যাক। আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছে করেই আপনাকে রুট অ্যাক্সেস দেয়নি। এ কথা শুনে কোম্পানির উপর কিছুটা রাগ অনুভূত হলেও সত্য কথা হচ্ছে এই যে, এটি আপনার ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই করা হয়েছে। আসুন জেনে নিই কেন রুট অ্যাক্সেস স্বাভাবিক অবস্থায় দেয়া থাকে না।

কেন ডিভাইস রুট করবেন?

ডিভাইস রুট করার কারণ একেক জনের একেক রকম হয়ে থাকে। কেউ ডিভাইসের পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বা ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকা করার জন্য রুট করে থাকেন, কেউ ওভারক্লকিং করার মাধ্যমে ডিভাইসের গতি বাড়ানোর জন্য রুট করেন, কেউ স্বাধীনভাবে কাজ করা ডেভেলপারদের তৈরি বিভিন্ন কাস্টম রম ব্যবহার করার জন্য, কেউ বা আবার রুট করার জন্য রুট করে থাকেন। আমি নিজেও প্রথম রুট করেছিলাম কোনো কারণ ছাড়াই। লিনাক্স ব্যবহার করি বলে বিভিন্ন সময় রুট হিসেবে অনেক কাজ করেছি কম্পিউটারে। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড ফোনে রুট পারমিশন না থাকায় একটু কেমন যেন লাগছিল। তাই রুট হওয়ার জন্য রুট করেছিলাম।

পরে অবশ্য পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে শুরু করেছি যেগুলো রুট করা ডিভাইস ছাড়া কাজ করে না। তবে সেসব নিয়ে পড়ে কথা হবে। চলুন আগে এক নজর দেখে নিই রুট করার সুবিধা ও অসুবিধা।

রুট করার সুবিধা

পারফরমেন্স বাড়ানোঃবিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।
ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।
আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
কাস্টম ইউআই: আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে। এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।
কাস্টম রম: ইন্সটল করার সুবিধা। অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না, কিন্তু ভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।

রুট করার অসুবিধা

ওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান। অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়। আর সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।
ফোন ব্রিক করাঃ  ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা। অর্থাৎ, এর কাজ করার ক্ষমতা হারানো। রুট করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটু এদিক-সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে। আপনার ফোনের প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যেন এর ক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন।




এবার আপনার পালা। আপনার ডিভাইসটি কি রুট করা? রুট করা হলে আমাদের জানাতে পারেন কীভাবে ডিভাইসটি রুট করেছেন। আর যদি এখনও রুট না করে থাকেন, তাহলে মন্তব্যের ঘরে বলুন এই লেখা পড়ে আপনি কী ভাবছেন।

এবারে root ছারাই অ্যান্ড্রয়েডের অতিরিক্ত নেট ব্যবহার বন্ধ করে দিন খুব সহজেই

By on জুন ১১, ২০১৬


এবারে root ছারাই অ্যান্ড্রয়েডের অতিরিক্ত নেট ব্যবহার বন্ধ করে দিন


আমরা অ্যান্ড্রয়েড ফোনের একটি দিক নিয়ে আমরা সবাই সমস্যায় ভুগে থাকি, সেটি হলো অতিরিক্ত ইন্টারনেট ডেটা ব্যবহার। আপনি অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশনগুলো বন্ধ করে রাখলেও দেখবেন ১০-২০ দিনেই আপনার ৫০০-১০০০ মেগাবাইট ডাটা খরচ হয়ে গেছে! ডাটা ব্যবহারই নয়, ডাটা খরচ হতে থাকার কারণে অনেকেই আমরা ব্যাটারি ব্যাকআপ অনেক কম পাই, যার কারণে আমাদের সারাদিন ফোন চার্জে দিয়ে রাখতে হয়। লিমিটেড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য এটি আসলেই একটি মহাসমস্যার ব্যাপার। কিন্তু আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েডের এই ইন্টারনেট ব্যবহারের লাগাম টেনে ধরতে চান, তাহলে আপনি ব্যবহার করতে পারেন no root firewall pro  নামের দারুণ এই অ্যাপ্লিকেশন।

এটা ইন্টারনেট ডাটা বাচানোর জন্য দারুন অ্যাপ। মানে এক কথায় অসাধারন। আর রুটেরও দরকার নাই।

এই অ্যাপ মুলত আপনার সেটে যারাই নেট চাইবে, আপনাকে জানাবে। আর যে সব অ্যাপ এ আপনার নেট ইউস করার প্রয়োজন নেই তাদের deny করুন আর যাদের নেট দরকার তাদের allow করুন। নিচের ফটোগুলো দেখলেই বুঝবেন।


ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করন

বুধবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৬

Windows 10 > Keyboard Shortcut Keys

By on এপ্রিল ০৬, ২০১৬
Windows 10 Keyboard Shortcut Keys – New!
Post: Windows 10 Keyboard Shortcut Keys – Windows 10 released with some new features and it has offered a set of new shortcut keys to operate this version of Windows.  Here, in this post I’m going to list them.
Windows 10 Keyboard Shortcut Keys
Windows 10 Keyboard Shortcut Keys
1. virtual desktops
Windows 10 now supports multiple desktops to ease you manage your tasks. Windows users always envied Linux & Mac users for this. Use following shortcut keys to manage virtual desktops (called Task View) in Windows 10 environment.
Action
Keyboard Shortcut Keys
Create new virtual desktop
Win + Ctrl + D
Close current virtual desktop
Win + Ctrl + F4
Switch to the virtual desktop on the right
Win + Ctrl + right arrow
Switch to the virtual desktop on the let
Win + Ctrl + left arrow
2. Windows Snapping
Windows 7 introduced window snapping called “Aero Snap”. Now you have shortcut keys to snap windows vertically or snap windows to a 2 x 2 grid.
Action
Keyboard Shortcut Keys
Snap current window to the left
Win + Left
Snap current window to the right
Win + Right
Snap current window to the top
Win + Up
Snap current window to the right
Win + Right
Snap window to top left
Win + Left + Up
Snap window to the bottom left
Win + Left + Down
Snap window to the top right
Win + Right + Up
Snap Window to the bottom right
Win + Right + Down
3. Task View
Task view is a new feature in Windows 10 that combines window switching and virtual desktops. You can click on Task View button in task bar or use following shortcut key to open it.
Action
Keyboard Shortcut Keys
Open Task View
Win + Tab
Switch between Application
Alt + Tab
4. Other new keyboard shortcuts
Apart from above tasks following are some other windows 10 keyboard shortcut keys:

Action
Keyboard Shortcut Keys
Open Action Center
Win + A
Open Search
Win + S
Open Cortana in Listening Mode
Win + C