Technobd CsE This is all about technology,Letest techology update are publish here.new and fresh update news are publish here,free internet for android,pc problem,it,ict,fb hack,how to hack, haking tips,learning progamming,games,windows,spesial download file!

banarad

শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬

রুট কি ?কেনো করবেন মেগা পোষ্ট

By on জুন ১১, ২০১৬


                                  রুট কি ও কেনো করবেন



রুট শব্দটি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা প্রায়ই শুনে থাকবেন। অ্যান্ড্রয়েড কথনে তো বটেই, অ্যান্ড্রয়েড বিষয়ক অন্যান্য সাইট, ফোরাম, এমনকি গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশনও চোখে পড়বে যেগুলো ব্যবহার করতে হলে আপনার ফোন বা ট্যাবলেট রুট করা থাকতে হয়। প্রাথমিকভাবে অনেক অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারীরাই রুট কী এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানেন না। রুট করার মাধ্যমে ডিভাইসের পরিপূর্ণ পারফরম্যান্স পাওয়া সম্ভব, এমন কথা শুনে অনেকেই রুট করতে আগ্রহী হয়ে পড়েন। কিন্তু রুট করার পর দেখা যায় তাদের ডিভাইসের পারফরম্যান্স আগের মতোই রয়ে যায়। তখন তারা হতাশ হয়ে পড়েন ও রুটের কার্যকারিতা বা আসল সুবিধা কী এই প্রশ্ন তাদের মনে আবারও উঁকি দিতে শুরু করে।
এই লেখাটি তাদের জন্যই যাদের রুট নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই।
রুট কী?

সবচেয়ে সহজ শব্দে বলা যায়, রুট হচ্ছে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক। যদিও এর বাংলা অর্থ গাছের শিকড়, লিনাক্সের জগতে রুট বলতে সেই পারমিশন বা অনুমতিকে বোঝায় যা ব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী করে তোলে (অবশ্যই কেবল সেই কম্পিউটার, ডিভাইস বা সার্ভারে!)। রুট হচ্ছে একটি পারমিশন বা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন না (যেগুলো সাধারণত সি ড্রাইভে থাকে)। লিনাক্সেও তেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার ছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজগুলো করা যায় না। যিনি লিনাক্স-চালিত কম্পিউটার বা সার্ভারে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন অথবা যার সব কিছু করার অনুমতি রয়েছে, তাকেই রুট ইউজার বলা হয়। অনেক সময় একে সুপারইউজার বলেও সম্বোধন করা হয়ে থাকে।

শব্দটি এতোই প্রচলিত হয়ে গেছে যে, রুট ইউজার বলার বদলে সরাসরি রুট বলেই সেই ব্যবহারকারীকে সম্বোধন করা হয়। অর্থাৎ, আপনার লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের আপনি যদি রুট অ্যাক্সেস প্রাপ্ত ব্যবহারকারী হন, তাহলে আপনি রুট।

লিনাক্স এবং অ্যান্ড্রয়েড

অনেকেরই হয়তো খটকা লাগতে শুরু করেছে যে, অ্যান্ড্রয়েড নিয়ে কথা বলতে এসে লিনাক্সকে টানা হচ্ছে কেন। মূলত, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি লিনাক্স কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়েছে। যারা কম্পিউটারে লিনাক্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেছেন, তারা অ্যান্ড্রয়েড রুট করার পর কম্পিউটারের মতোই ফাইল সিস্টেম (রুট পার্টিশন) দেখতে পাবেন অ্যান্ড্রয়েডে, তখন বিষয়টা আরও স্পষ্ট হবে।

অ্যান্ড্রয়েডে রুট অ্যাক্সেস

লিনাক্স-ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার পর আপনার যেই পাসওয়ার্ড থাকবে, সেটি ব্যবহার করেই আপনি রুট অ্যাক্সেস পেয়ে যাচ্ছেন। এখন নিশ্চয়ই আপনার মনে প্রশ্ন জাগছে, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটিও তো আপনিই কিনেছেন, তাহলে আপনি কেন রুট অ্যাক্সেস পাচ্ছেন না?

ট্রিকটা এখানেই। আপনি ডিভাইসটি কিনেছেন ঠিকই, কিন্তু আপনি কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমটি ইন্সটল করেননি, তাই না? ডিভাইস প্রস্তুতকারক ডিভাইসটি প্যাকেটজাত করার আগে তাদের কম্পিউটার থেকে লিনাক্স কার্নেলের উপর তৈরি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে দিয়েছে। এখানে বলা বাহুল্য, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের মূল ভিত্তিটা এক হলেও একেক কোম্পানি একেকভাবে একে সাজাতে বা কাস্টোমাইজ করতে পারেন। এই জন্যই সনির একটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইউজার ইন্টারফেসের সঙ্গে এইচটিসির একটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইন্টারফেসের মধ্যে খুব কমই মিল পাওয়া যায়।

যাই হোক, মূল বিষয়ে আসা যাক। আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছে করেই আপনাকে রুট অ্যাক্সেস দেয়নি। এ কথা শুনে কোম্পানির উপর কিছুটা রাগ অনুভূত হলেও সত্য কথা হচ্ছে এই যে, এটি আপনার ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই করা হয়েছে। আসুন জেনে নিই কেন রুট অ্যাক্সেস স্বাভাবিক অবস্থায় দেয়া থাকে না।

কেন ডিভাইস রুট করবেন?

ডিভাইস রুট করার কারণ একেক জনের একেক রকম হয়ে থাকে। কেউ ডিভাইসের পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বা ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকা করার জন্য রুট করে থাকেন, কেউ ওভারক্লকিং করার মাধ্যমে ডিভাইসের গতি বাড়ানোর জন্য রুট করেন, কেউ স্বাধীনভাবে কাজ করা ডেভেলপারদের তৈরি বিভিন্ন কাস্টম রম ব্যবহার করার জন্য, কেউ বা আবার রুট করার জন্য রুট করে থাকেন। আমি নিজেও প্রথম রুট করেছিলাম কোনো কারণ ছাড়াই। লিনাক্স ব্যবহার করি বলে বিভিন্ন সময় রুট হিসেবে অনেক কাজ করেছি কম্পিউটারে। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড ফোনে রুট পারমিশন না থাকায় একটু কেমন যেন লাগছিল। তাই রুট হওয়ার জন্য রুট করেছিলাম।

পরে অবশ্য পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে শুরু করেছি যেগুলো রুট করা ডিভাইস ছাড়া কাজ করে না। তবে সেসব নিয়ে পড়ে কথা হবে। চলুন আগে এক নজর দেখে নিই রুট করার সুবিধা ও অসুবিধা।

রুট করার সুবিধা

পারফরমেন্স বাড়ানোঃবিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।
ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।
আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
কাস্টম ইউআই: আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে। এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।
কাস্টম রম: ইন্সটল করার সুবিধা। অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না, কিন্তু ভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।

রুট করার অসুবিধা

ওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান। অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়। আর সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।
ফোন ব্রিক করাঃ  ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা। অর্থাৎ, এর কাজ করার ক্ষমতা হারানো। রুট করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটু এদিক-সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে। আপনার ফোনের প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যেন এর ক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন।




এবার আপনার পালা। আপনার ডিভাইসটি কি রুট করা? রুট করা হলে আমাদের জানাতে পারেন কীভাবে ডিভাইসটি রুট করেছেন। আর যদি এখনও রুট না করে থাকেন, তাহলে মন্তব্যের ঘরে বলুন এই লেখা পড়ে আপনি কী ভাবছেন।

এবারে root ছারাই অ্যান্ড্রয়েডের অতিরিক্ত নেট ব্যবহার বন্ধ করে দিন খুব সহজেই

By on জুন ১১, ২০১৬


এবারে root ছারাই অ্যান্ড্রয়েডের অতিরিক্ত নেট ব্যবহার বন্ধ করে দিন


আমরা অ্যান্ড্রয়েড ফোনের একটি দিক নিয়ে আমরা সবাই সমস্যায় ভুগে থাকি, সেটি হলো অতিরিক্ত ইন্টারনেট ডেটা ব্যবহার। আপনি অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশনগুলো বন্ধ করে রাখলেও দেখবেন ১০-২০ দিনেই আপনার ৫০০-১০০০ মেগাবাইট ডাটা খরচ হয়ে গেছে! ডাটা ব্যবহারই নয়, ডাটা খরচ হতে থাকার কারণে অনেকেই আমরা ব্যাটারি ব্যাকআপ অনেক কম পাই, যার কারণে আমাদের সারাদিন ফোন চার্জে দিয়ে রাখতে হয়। লিমিটেড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য এটি আসলেই একটি মহাসমস্যার ব্যাপার। কিন্তু আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েডের এই ইন্টারনেট ব্যবহারের লাগাম টেনে ধরতে চান, তাহলে আপনি ব্যবহার করতে পারেন no root firewall pro  নামের দারুণ এই অ্যাপ্লিকেশন।

এটা ইন্টারনেট ডাটা বাচানোর জন্য দারুন অ্যাপ। মানে এক কথায় অসাধারন। আর রুটেরও দরকার নাই।

এই অ্যাপ মুলত আপনার সেটে যারাই নেট চাইবে, আপনাকে জানাবে। আর যে সব অ্যাপ এ আপনার নেট ইউস করার প্রয়োজন নেই তাদের deny করুন আর যাদের নেট দরকার তাদের allow করুন। নিচের ফটোগুলো দেখলেই বুঝবেন।


ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করন

বুধবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৬

Windows 10 > Keyboard Shortcut Keys

By on এপ্রিল ০৬, ২০১৬
Windows 10 Keyboard Shortcut Keys – New!
Post: Windows 10 Keyboard Shortcut Keys – Windows 10 released with some new features and it has offered a set of new shortcut keys to operate this version of Windows.  Here, in this post I’m going to list them.
Windows 10 Keyboard Shortcut Keys
Windows 10 Keyboard Shortcut Keys
1. virtual desktops
Windows 10 now supports multiple desktops to ease you manage your tasks. Windows users always envied Linux & Mac users for this. Use following shortcut keys to manage virtual desktops (called Task View) in Windows 10 environment.
Action
Keyboard Shortcut Keys
Create new virtual desktop
Win + Ctrl + D
Close current virtual desktop
Win + Ctrl + F4
Switch to the virtual desktop on the right
Win + Ctrl + right arrow
Switch to the virtual desktop on the let
Win + Ctrl + left arrow
2. Windows Snapping
Windows 7 introduced window snapping called “Aero Snap”. Now you have shortcut keys to snap windows vertically or snap windows to a 2 x 2 grid.
Action
Keyboard Shortcut Keys
Snap current window to the left
Win + Left
Snap current window to the right
Win + Right
Snap current window to the top
Win + Up
Snap current window to the right
Win + Right
Snap window to top left
Win + Left + Up
Snap window to the bottom left
Win + Left + Down
Snap window to the top right
Win + Right + Up
Snap Window to the bottom right
Win + Right + Down
3. Task View
Task view is a new feature in Windows 10 that combines window switching and virtual desktops. You can click on Task View button in task bar or use following shortcut key to open it.
Action
Keyboard Shortcut Keys
Open Task View
Win + Tab
Switch between Application
Alt + Tab
4. Other new keyboard shortcuts
Apart from above tasks following are some other windows 10 keyboard shortcut keys:

Action
Keyboard Shortcut Keys
Open Action Center
Win + A
Open Search
Win + S
Open Cortana in Listening Mode
Win + C

মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ, ২০১৬

অ্যান্ড্রয়েড এন-এর নতুন ফিচার (আপ কামিং)

By on মার্চ ২৯, ২০১৬
                         অ্যান্ড্রয়েড এন-এর নতুন ফিচার

    

অ্যান্ড্রয়েড এনে থাকবে হ্যামবার্গার মেনুঅ্যান্ড্রয়েড ৬ দশমিক শূন্য বা মার্সম্যালো সংস্করণটি এখনো অধিকাংশ স্মার্টফোনে আসেনি, কিন্তু গুগলের তৈরি পরবর্তী অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের তথ্য প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপারস গ্রুপে গুগল কর্তৃপক্ষ স্ক্রিনশট পোস্ট করেছে যাতে অ্যান্ড্রয়েড এনের নতুন ফিচার সম্পর্কে জানানো হয়েছে।
স্ক্রিনশট অনুযায়ী, অ্যান্ড্রয়েডের নতুন সংস্করণের বাম দিকের কোনায় হ্যামবার্গার মেনু বাটন থাকবে। হ্যামবার্গার বাটন বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনে নেভিগেশন টুল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এতে আরও বেশি মেনু অপশন ব্যবহারের সুযোগ হবে। 
অ্যান্ড্রয়েড মার্সম্যালো বা পুরোনো সংস্করণগুলোর সেটিংসে হ্যামবার্গার বাটনটি নেই। অ্যান্ড্রয়েড এনে এই ফিচারটি যুক্ত হলে বিভিন্ন সেটিংস ব্যবহারে সুবিধা পাবেন ব্যবহারকারী। 
এ বছরের মে মাসে গুগলের আই/ও সম্মেলনে অ্যান্ড্রয়েড এন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানাবে গুগল। 
সাধারণত অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের নাম রাখার ক্ষেত্রে বিশেষ ঐতিহ্য অনুসরণ করে গুগল। এর আগে অ্যান্ড্রয়েডের বিভিন্ন সংস্করণের ক্ষেত্রে জিঞ্জারব্রেড, হানিকম্ব, আইসক্রিম স্যান্ডউইচ, জেলি বিন, কিটক্যাট, ললিপপ ও মার্সম্যালো নাম রেখেছে গুগল। মার্সম্যালো মূলত চিনির প্রলেপ দেওয়া ক্যান্ডি বিশেষ। ইংরেজি এ থেকে শুরু করে এম পর্যন্ত অক্ষর দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণগুলোর নাম রয়েছে। এই ধারাবাহিকতায় নতুন সংস্করণটিকে এখনো অ্যান্ড্রয়েড এন বলা হচ্ছে। কিন্তু এন দিয়ে কী বোঝানো হবে? গুগলের প্রধান নির্বাহী সুন্দর পিচাই গত বছর ভারত সফরে এসে মজা করে বলেছিলেন, অ্যান্ড্রয়েডের পরবর্তী সংস্করণের নাম কী হবে তা ঠিক করতে অনলাইন জরিপ করা যেতে পারে!


আইফোনটির লক ভাঙল এফবিআই

By on মার্চ ২৯, ২০১৬
     অবশেষে আইফোনটির লক ভাঙল এফবিআই



অনেক জল্পনা কল্পনার পর যুক্তরাষ্ট্রের স্যান বার্নারডিনো হত্যাযজ্ঞে ব্যবহার করা আইফোনের নিরাপত্তাব্যবস্থা (লক) ভেঙেছে ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)। তাও আবার আইফোনের নির্মাতা অ্যাপলের সাহায্য ছাড়াই। গত মাসে নতুন প্রোগ্রামিং সংকেত বা কোড লিখে অভিযুক্ত সৈয়দ রিজওয়ান ফারুকের আইফোন থেকে তথ্য সংগ্রহে সহযোগিতা করতে অ্যাপল কম্পিউটার ইনকরপোরেটেডকে নির্দেশ দেয় যুক্তরাষ্ট্রের আদালত। কিন্তু সে নির্দেশ উপেক্ষা করে প্রতিবাদ জানায় অ্যাপল। এফবিআই কর্মকর্তারা সোমবার জানান, তাঁরা অ্যাপলের সাহায্য ছাড়াই বিকল্প উপায়ে তথ্য উদ্ধারের পথ খুঁজে পেয়েছেন। ফলে মামলাটির আর প্রয়োজন থাকছে না। আদালত থেকেও তাই মামলা প্রত্যাহার করে নেন।
সরকারের পক্ষে এক বিবৃতিতে মার্কিন অ্যাটর্নি আইলিন এম ডেকার এবং সহকারী অ্যাটর্নি ট্রেসি এল উইলকিসন বলেন, ‘ফারুকের আইফোনের সংরক্ষিত তথ্য উদ্ধারে সফল হয়েছে সরকার। আর তাই অ্যাপল ইনকরপোরেটেডের সাহায্যের দরকার আর হচ্ছে না।
এফবিআইয়ের সে ঘোষণার পর অ্যাপলের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, মামলাটি এমন এক বিষয় উত্থাপন করেছে, যা সাধারণ মানুষের অধিকার এবং তথ্য নিরাপত্তা নিয়ে জাতীয় আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অ্যাপল এখনো সে বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যেতে ইচ্ছুক।
বিবৃতিতে আরও লেখা ছিল, ‘আমরা সরকারকে সাহায্য করে যেতে চাই, যেমনটা আমরা আগেও করে এসেছি। একই সঙ্গে আমরা আমাদের যন্ত্রের নিরাপত্তা আরও জোরদারে সক্রিয় হব।
গত ডিসেম্বরে ফারুক এবং তাঁর স্ত্রী স্যান বার্নারডিনোতে ১৪ জন মানুষ হত্যা করে পরে পুলিশের গুলিতে আহত হন।
পাঁচ সপ্তাহের বাগ্বিতণ্ডার পর ক্যালিফোর্নিয়ার আদালতে দুই পক্ষের দেখা করার কথা ছিল। গত সপ্তাহে এফবিআই জানায়, অ্যাপলের সাহায্যের দরকার হয়তো আর পড়বে না।
তবে বিকল্প রাস্তাটি কী এবং কে সরকারকে এই বিষয়ে সাহায্য করেছে এ ব্যাপারে কোনো বক্তব্য এখনো পাওয়া যায়নি। সে যাই হোক, লাভের গুড়টা কিন্তু অ্যাপলের ঘরেই বেশি উঠছে। কারণ, তারা যন্ত্র তৈরিতে এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সচেতন।
বিবিসি ও টেকক্রাঞ্চ অবলম্বনে 


উইন্ডোজ বাটন এর কিছু শর্টকাট কমান্ড

By on মার্চ ২৯, ২০১৬
                       উইন্ডোজ বাটন এর কিছু শর্টকাট কমান্ড
কম্পিউটারে কাজ করার সময় আমরা কী-বোর্ড এবং মাউস দুটোই ব্যবহার করি তবে কাজ দ্রুত করতে সব কাজ যদি কী-বোর্ড দিয়ে করা যায় তাহলে কাজ সহজ হয়ে যায় আর আমরা অনেকেই কিছু দরকারি শর্টকাট কী জানিনা তাই প্রয়োজনীয় কয়েকটি শর্টকাট কী দেয়া হল
Windows + Space
এটি উইন্ডোজ সেভেনের কম্বিনেশানে হিট করা মাত্রই আপনার ওপেন রাখা সমস্ত উইন্ডো ট্রান্সপারেন্ট হয়ে উঠবে। কিন্তু আপনাকে এই কম্বিনেশানে হিট করে ধরে রাখতে হবে। ছেড়ে দেয়ার সাথে সাথে এই ইফেক্ট ডিএ্যাকটিভ হয়ে পড়বে
Windows + D
অনেক সময় আমরা যে উইন্ডোতে কাজ করি তা মিনিমাইজ করার প্রয়োজন পরে। এই সময় শর্টকাটটি অ্যাপ্লাই করলে উইন্ডোজের সব ওপেন উইন্ডো মিনিমাইজ হয়ে যাবে। আবার সব উইন্ডো ওপেন করতে চাইলে শর্টকাটটি এ্যাপ্লাই করলেই হবে। তাহলে আগের উইন্ডোগুলো পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে
Windows + E
শর্টকাটটি অ্যাপ্লাই করা হলে আপনার লাইব্রেরি ফোল্ডারকে শো করার জন্যে অটোমেটিক্যালি একটি উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার অন হবে
Windows + P
আপনার মাল্টিপল মনিটরকে আরো সহজে ম্যানেজ করার জন্যে এই শর্টকাটটি সংযুক্ত করা হয়েছে। শর্টকাটটি এ্যাপ্লাই করার পরেই আপনার ডেস্কটপে একটি ওভারলে এ্যাপিয়ার করবে যার মাধ্যমে আপনি আপনার সেকেন্ড ডিসপ্লে এবং প্রজেক্টর কে কন্ট্রোল করতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে একটি সিঙ্গেল মনিটর থেকে ডুয়াল ডিসপ্লে এবং এক্সটেন্ডেড ডেস্কটপ মোডে সুইচ করতে পারেন
Windows + + ( প্লাস কী ) এবং Windows + – ( মাইনাস কী )
এটি ইউন্ডোজ সেভেনের ম্যাগনিফাইয়িং ফিচার। উইন্ডোজ কী চেপে ধরে প্লাস অথবা মাইনাস কী তে স্ট্রোক করে আপনি আপনার ডেস্কটপের যে কোন অংশ ম্যাগনিফাই করতে পারবেন
Windows + Shift + Left/Windows + Shift + Right
আপনি যদি একাধীক ডিসপ্লে ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এই শর্টকাটের মাধ্যমে আপনি ইন্সট্যান্টলি এক স্ক্রীন থেকে আরেকটিতে ট্রান্সফার হতে পারবেন। সাধারণত মাল্টিপল ডকুমেন্টে কাজ করার সময় এটি ইফেক্টিভ একটি ফিচার
Ctrl + Shift + Click
কোন এ্যাপ্লিকেশানে এ্যাডমিনিস্ট্র্যাটিভ এ্যাকসেস পেতে চাইলে এ্যাপ্লিকেশান লঞ্চ করার সময় Ctrl + Shift চেপে এ্যাকটিভ করতে হবে
Windows + Left এবং Windows + Right
উইন্ডোজ সেভেনের একটি চোখে পড়ার মত ফিচার আছে। এখানে মাউজ দিয়ে সিম্পলি বাম থেকে ডানে ড্র্যাগ করে উইন্ডো সাইজকে আপনার ডেস্কটপের অর্ধেকে নিয়ে আসতে পারবেন
Alt + P
ফাইল প্রিভিউকে এ্যাকটিভ করতে এই কমান্ডটি ব্যবহার করা হয়

Windows + Up এবং Windows + Down
যে কোন উইন্ডো সাইজকে মাক্সিমাম করতে উইন্ডোজ এবং আপ কী চেপে ধরলে তা ম্যাক্সিমাইজ হয়ে যাবে। আবার একই ভাবে উইন্ডোজ এবং ডাউন কী চাপলে উইন্ডোটি মিনিমাইজ হবে। তবে মনে রাখতে হবে যে, পুনরায় উইন্ডোজ এবং আপ কী চাপরে তা ম্যাক্সিমাইজ হয়ে রিস্টোর হয় না


Recomanded Article :
Microsoft - Windows 10 - How to turn off or Disable Windows Automatic update. - Problem Solution
How to Trun off windows 10 auto update


microsoft,Windows Automatic update,Windows Auto Update,windows 10,How to,Problem Solition,Disable Windows Automatic update,Microsoft,trun off or Disable,How to disble windows automatic update,Windows,hp,tech,hololens,windows,Auto update problem,Microsoft windows,How to off auto update
POSTED BY :TANBIR HASAN